তারাকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন!! প্রার্থী হচ্ছেন গৃহায়ন ও গণপূু্র্ত প্রতিমন্ত্রীর এপিএস হাবিবুর রহমান।

স্টাফ রিপোর্টার ।। তারাকান্দা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আগামী ১২ জুন স্থানীয় এই সরকারের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

তফসিল ঘোষণার পর থেকে তারাকান্দা উপজেলার প্রার্থীরা তাদের প্রার্থীতা জানান দিতে শুরু করছে।

ইতিমধ্যে নির্বাচনে আলোচনায় প্রায় ১ ডজন প্রার্থীর নাম আলোচনায় উঠে এসেছে। আলোচিত প্রার্থীদের মাঝে নৌকার মনোনয়ন পেতে প্রার্থীতা ঘোষনা করেছেন আওয়ামী লীগ রাজনীতির আর্দশিক, নতুন প্রজন্মের নেতৃত্বের অঙ্গীকার
ক্লিন ইমেজের প্রার্থী স্বচ্ছ, স্বজন ব্যাক্তি হিসাবে পরিচিত ময়মনসিংহ ২ আসন এর মাননীয় সংসদ সদস্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ (এমপি) মহোদয়ের আস্থাভাজন সহকারী একান্ত সচিব হাবিবুর রহমান। পারিবারিক ভাবেই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত এই প্রার্থী আশা ও প্রত্যাশা নিয়ে আওয়ামী লীগের ছায়াতলেই তার অবস্থান তৈরি করে এরইমধ্যে শিক্ষিত, মার্জিত ও ভদ্র প্রার্থী হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে সমর্থ হয়েছেন তিনি।

সাধারণ ভোটাররা জানায়,উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে একজন প্রার্থীর যে ধরণের রাজনৈতিক, সামাজিক, পারিবারিক পরিচিতি, আর্থিক স্বচ্ছলতা, ব্যক্তি ইমেজ, উন্নয়ন মানসিকতা, গ্রহণযোগ্যতা ও শিক্ষিত-মার্জিত হতে হয় – সেই সব গুনের অধিকারী সম্পন্ন প্রার্থী হাবিবুর রহমান । এসব বিবেচনায় নির্বাচনের মাঠে গণসংযোগ ও প্রচার-প্রচারণায় অন্যদের সাথে তিনিও তার অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।

তারাকান্দার ঢাকুয়া, গ্রামের আশরাফ উদ্দিন, হালিমা বেগম দম্পতির সন্তান হাবিবুর রহমান।

ছাত্র জীবন থেকে ফুলপুর-তারাকান্দা উপজেলার ৫ বারের সংসদ সদস্য ও একবারের উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, ও সাবেক সভাপতি, পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক এম. শামসুল হক মহোদয়ের সান্নিধ্যে থেকে
তারাকান্দা উপজেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মকান্ডে সক্রিয়া অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয়তা শুরু করেন তিনি
রাজনীতি পড়াশোনা দুটোতেই কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি,রয়্যাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে এম. এ পাশ করে কর্মজীবন শুরু করেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। পরবর্তীতে মহান নেতা এম. শামছুল হক মহোদয়ের নির্দেশনায় সকল প্রকার রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করে জনমানুষের সাথে সংশ্লিষ্টতায় দায়িত্ব পালন করেছেন-
তারাকান্দা উপজেলা আওয়ামীলীগ এর
• তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক হিসাবে
তারাকান্দা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ• সহ-সভাপতি, (সাবেক)
• সাবেক আহ্বায়ক, পূর্বধলা ডিগ্রী কলেজ শাখা ছাত্রলীগ।

সাবেক সদস্য, ফুলপুর উপজেলা ছাত্রলীগ • সদস্য, ময়মনসিংহ জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগসহ
তারাকান্দা উপজেলায় অবস্থিত বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনায় স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ বিদ্যমান রয়েছে।

জন জরিপ থেকে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে মাটি ও মানুষের সাথে মিশে একজন সেবক হিসেবে সকল গরীব, দুঃখী মানুষের পাশে থেকে সরকারের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যাদের নাম শুনা যাচ্ছে তাদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন ক্লিন ইমেজের এই প্রার্থী। দলীয় নেতা কর্মী থেকে শুরু করে তৃনমূল পর্যন্ত সকলের সাথে রয়েছে তার নিবিড় সম্পর্ক । দলীয় নেতা কর্মীরা মনে করেন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে হাবিবুর রহমান কে মূল্যায়ন করা হলে দল যেমন সাংগঠনিক ভাবে শক্তিশালী হবে পাশাপাশি তৃনমুল নেতা কর্মীরা পাবে সঠিক মূল্যায়ন ভোটাররা পাবে তাদের কাঙ্খিত উন্নয়ন এবং সেবা।
ফুলপুর-তারাকান্দা উপজেলার সংসদীয় আসন ১৪৭, ময়মনসিংহ-২ এর মাননীয় সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব শরীফ আহমেদ এম.পি মহোদয়ের সহকারী থাকায় তারাকান্দা উপজেলার সকল সাধারণ মানুষজনের সহিত ব্যক্তিগত সু-সম্পর্ক বিদ্যমান হয়েছে এবং সকলকে নিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন হাবিবুর রহমান । হাবিবুর রহমান জানান, শুদ্ধ রাজনীতির আলোকিত মানুষ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক এম. শামসুল হক মহোদয়ের সান্নিধ্যে থেকে উনার আদর্শ কে বুকে ধারণ করে রাজনৈতিক প্লাটফর্মে যুক্ত থেকে
বিগত ২০০১ সাল বিএনপি-জামাত সরকারের আমলে একাধিক মামলায় রাজনৈতিক কারাবরণসহ বিভিন্ন প্রকার হামলার শিকার হয়ে ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি।

• ২০০১ সালে বিএনপি জামাত সরকার কর্তৃক সংগঠিত বর্বোরোচিত গ্রেনেড হামলায় দলীয় নেতাকর্মীদের আহত হওয়ার পর ব্যাপক আন্দোলন সংগ্রাম করে তোলার ফলে খালেদা-নিজামী সরকার কর্তৃক হামলা মামলার শিকার হই এবং পলাতক জীবন যাপন করতে হয়েছে। ঐ সময়ে বিএনপি জামাত জোট সরকার দ্বারা পারিবারিকভাবেও হয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থ।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে মামলা হামলার শিকার হয়ে পলাতক থাকতে হয়েছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কঠোর শাসনের ফলে চাকুরী ও ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যাঘাতের সৃষ্টি হয়।
তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময়ে একাধিক মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দীর্ঘদিন কারাবন্দি করে রাখেন। তার পরও নিজের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হইনি কখনো। রাজনীতিক,
সামাজিক-সাংস্কৃতিক, পরিমন্ডলে এই সংশ্লিষ্টতায়
মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের সহিত সাবেক সহকারী একান্ত সচিব, মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার থেকে বর্তমানে সহকারী একান্ত সচিব, মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় মন্ত্রণালয়, এ নিয়োজিত থেকে কাজ করে যাচ্ছেন
তিনি। স্থানীয়রা জানান, মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব শরীফ আহমেদ এম.পি মহোদয়ের আস্থাভাজন
হিসেবে পরিচিত হাবিবুর রহমান দীর্ঘদিন ধরে তারাকান্দা উপজেলার মানুষের পাশে থেকে সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে উপজেলার ব্যাপক উন্নয়ন করতে পারবেন বলে মনে করেন এলাকার মানুষ।

অর্থলোভে প্রণোদিত হয়ে অযোগ্য প্রার্থীকে ভোট না দিয়ে বিবেক খাটিয়ে যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার জন্য ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে হাবিবুর রহমান বলেন,
“টাকার বিনিময়ে নয়, যোগ্যতা বিচার করে ভোট দিন”তিনি আরো বলেন, তৃণমূল থেকে প্রার্থী হিসেবে আস্থাশীল হয়েছি। এখন
তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করে বলেন,দল আমাকে সঠিক মূল্যায়ন করে মনোনয়ন দিলে এই নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে তারাকান্দা উপজেলায় আরও ব্যাপক উন্নয়ন করবো ইনশাআল্লাহ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Share & Like
Share & Like